আমার বোন আবায়া নিবে।এদিক ওদিক খুঁজছে কোত্থেকে নেওয়া যায়। আমি শুনে বললাম আমার গ্রুপেই তো আছে। আপা রাজি হয়ে গেলো।
আমি নক দিলাম আমাদের আবায়া রাণী সম্মানিত মডারেটর আপু Sirajum Munira আপুকে। আমার বোনের বাজেট ও পছন্দ সবই জানালাম মুনিরা আপুকে। অনেক বিরক্ত করেছি আপুকে । আমার বোনের বাজেট ছিলো কম, তাই পছন্দের সাথে খাপ খাচ্ছিলোনা।
মুনিরা আপু অনেক ধৈর্যের সাথে আমার সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপুকে। আপু অনেক বিজি থাকেন তারপরও আমাকে সময় দিয়েছেন।
আজ আপুর আবায়া হাতে পেয়েছি। আমার বোন ছবি তুলে পাঠিয়েছে। ওর পছন্দ হয়েছে তাতেই আমি খুশি। মুনিরা আপু আবায়া স্টোরি নিয়ে আপুর কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের লক্ষ্যে পৌছাবেন এই দোয়া রইলো।
রিভিউ ঃ খিমার টা কার থেকে নেওয়া সবাই সেটা জানি তাই তো। অনেক দিন থেকে ভাবছি পারফেক্ট পর্দা করবো কিন্তু করবো করে করা হয়ে উঠছিল না। আল্লাহ হেদায়েত দান করলেন ও মন স্হির করলাম। আল্লাহ অশেষ রহমতে মুনিরা আপু খিমার দিয়েই যাত্রা শুরু করলাম। আমার জন্য দোয়া করবেন।
আবায়া স্টোরির প্রতিটা খিমার, আবায়া ইউনিক। যিনি এই ফাউন্ডার আবায়া রানি Sirajum Munira Apu. আমি আপুর ফ্যান ছিলাম আপুর কন্টেন্ট রাইটিং এর। অসাধারণ সব গল্প। প্রতিটা আবায়া পেছনে যে একটা গল্প থাকতে পারে তা জানছি আপুর পোস্ট থেকে।প্রতিটা পোডাস্ট নিয়ে একটা গল্প আকারে মানুষের হৃদয়ে স্হান করে নিতে পারা যায় তা শিখছি আপুর লিখনী। আপু অসম্ভব সুন্দর লিখতে পারেন, আগেও অসংখ্য বার লিখছি, কারন আপনার কাছ থেকে শিখেছি।
ছবিতে খিমার টা যেমন ঠিক তেমনটা ই হাতে পাওয়ার পর এটা একজন সেলারের সবচেয়ে বড় গুন আস্হার জায়গা। আপু কে অডারের প্রথম থেকে প্রডাস্ট হাতে পাওয়ার পর পর্যন্ত আপু ধাপে ধাপে আপু আমার টাসে ছিলাম প্রতিটা কথা জিজ্ঞেস করে নিয়েছেন। একজন ভালো সেলারের বর্হিপ্রকাশ। এই কর্ভাশেশন আমার জন্য শিক্ষানীয় ছিল। ধন্যবাদ আপু।
এর পর আসি উইশ নোট এটা দেখে পুরাই আবেগ আপ্লুত হয়ে গিয়েছি। আর সবচেয়ে বড় কথা উইশ নোটটা আমার জামাই দেখে বলছে “ওনি ইংরেজিতে অসম্ভব ভালো ” ।
অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল আপনার প্রতিস্ঠান আবায়া স্টোরি র জন্য। এভাবে বীরদর্পে এগিয়ে যান।
আমি তো মনে করি Sirajum Munira আপুকে আর আপুর আবায়া স্টোরি কে এখন সবাই চেনে।সেই আবায়া স্টোরির মালকিন সেদিন এত সুন্দর সুন্দর কালারের হিজাবের ছবি দিলো আমি তো দেখেই নেয়ার জন্য অস্থির হয়ে গেলাম। প্রথমে রেড নিতে চাইছিলাম কিন্তু রেড স্টক আউট হয়ে যাওয়ায় পিংকটাই নিলাম।আপুকে কালার নিয়ে একটু জ্বালাইছি কিন্তু আপু বিরক্ত হয়নি ।
আমি অনেক হিজাব কিনেছি কিন্তু আপুর এই হিজাবটা এত সফট যে ধরতেই আরাম আরাম লাগে।আমি এই হিজাবটায় হাতের কাজ করবো বলেই আপু থেকে নেয়া।অনেক দিন খুজেছি এত আরাম আরাম একটা হিজাব।অবশেষে আবায়া স্টোরির হিজাবের মালকিন এখন আমি।হিজাবের সাথে ম্যাচিং একটা হিজাব পিন ও পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।আপুকে অনেক ধন্যবাদ ।
আবায়া স্টোরির আমি ৩০ তম ক্রেতা ছিলাম। মুনিরা আপুর কাছে অনেক আগেই বলে রেখেছিলাম কিন্তু করোনার কারণে নিতে দেরি হয়ে গেল।এখন হয়ত আপুর অর্ডার তিনশ পার হয়ে গিয়েছে। স্টোরি টেলিং এর জন্য মুনিরা সুপরিচিত। আপু এতো সুন্দর করে তার ক্রেতাদের গল্প বোরখার গল্প লিখে যেটা সবাই খুবই পছন্দ করে।
আমার এই খিমারটার জন্য আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ ডিজাইন সেলাই সব কিছু খুবই নিখুঁত। আপুর আবায়া স্টোরির জন্য অনেক অনেক শুভকামনা আর দোয়া রইলো।
বিদ্রঃ আপু তুমি কি করে রঙ গুলো ফুটিয়ে তোলো।????আমি তো ছবি তুলতে গিয়ে বুঝলাম প্রতিটা রং ফুটিয়ে তুলতে তোমাকে কি পরিমাণে কস্ট করতে হয় Sirajum Munira আপু???
অনেক দিন বাড়ীতে ছিলাম।সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক এর বাইরে তাই রিভিউ দিতে দেরী হয়ে গেল।এর মধ্যেই Sirajum Munira আপু খুব সুুন্দর করে উপস্হাপন করে আপনাদের জানিয়েছে।অনেক ভালোবাসায় পরিপূর্ণ ছিল আপুর লিখা গুলো।অসংখ্য ধন্যবাদ মুনিরা আপুকে আমাকে খুব সুুন্দর আমার মনের মত কালারের একটা খিমার দেয়ার জন্য।
আম্মু র জন্য খিমানো নিয়েছি সেটাও খুব সুুন্দর হয়েছে। আপুকে অনেক ঝালিয়েছি। সেই চাঁদরাত এর অর্ডার ছিল।প্রথমে কটি অর্ডার করেছিলাম, পরে ডিজাইন চেইন্জ করি Hafsa Siddiky আপু খিমার দেখে।ডিজাইন চেইন্জ করাতে মুনিরা আপু একটু ও বিরক্ত হয়নি।বরং অনেক গুলো ছবি পাঠিয়ে আমাকে সাহায্য করেছে খিমার পছন্দ করাতে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা আপুর জন্য।আপুর আবায়া স্টোরীর জন্য অনেক দোয়া রইল যেন আবায়া স্টোরী একদিন ব্রান্ড হবে সবাই একনামে চিনবে। মুনিরা আপু আমার বেবী ড্রেসের প্রথম ক্রেতা। আপুর এক রিভিউ তে আমার তিনটা অর্ডার কর্নফাম হয়েছিল। আপুর এই পাশে থাকা আমি কখনও ভুলবনা।
ধন্যবাদ Razib Ahmed স্যার ও নাসিমা আক্তার নিশা আপু। আপনাদের জন্য উই থেকে এ পাওয়া গুলো। অনেক কৃতজ্ঞতা ও সালাম জানাই আপনাদের দুজনকে এত সুুন্দর ফ্লাটফর্ম তৈরী করার জন্য।
আজকে একটা গল্প বলতে এলাম।গল্প টা হচ্ছে আমাদের সবার প্রিয় আবায়া কুইন Sirajum Munira আপু কে নিয়ে।
একদিন পরন্ত দুপুরে ফেইসবুকে ঘুরছিলাম। এমন সময় কি মনে করে যেন মুনিরা আপুর আইডি টা সার্চ করি। আপু আমার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকার কারনে সহাসা পেয়ে যাই। আপুর পেজে ঢুকে আমার চোখে পুরা এমন হয়ে গেল। এত সুন্দর সুন্দর আবায়া আর বোরকার ছবি। কোনটা রেখে কোন টা অর্ডার করব। তবে একটা বোরকায় আমার চোখ আটকে গেল। সাথে সাথে আপু কে নক দিলাম। আপু গো আপু আমার বোরকা লাগবে। আপু বললেন ছবি দিতে ছবি দিলাম। আপুর সাথে msg এ কথা হচ্ছিল। আপু নিজের থেকে বললেন কল দেই। আমি এ কথা শুনে পুরো অবাক হয়ে গেলাম। আপু কল দিবে মাডারেটর মানুষ বললাম জ্বি অবশ্যই কল করবেন।
আপু কল দিলেন প্রথমে সালাম বিনিময় করলাম। এত মিষ্টি গলা এত সুন্দর করে কথা বললেন। আপু বোরকার মাপ নিলেন। আরো অনেক কথা হলো। তারপর মাঝে মাঝেই আপুর সাথে কথা হয় msg হয়। আপু সত্যি অসাধারন ভালো একজন মানুষ
অর্ডার তো দিলাম। এবার আমার অপেক্ষার পালা শুরু একদিন আপু নক দিয়ে বললেন আপু আপনার বোরকা রেডি হয়েছে কাল পাবেন। তখন আমার মনের অবস্থা সময় মত বোরকা হাতে পেলাম। বোরকা টা এত সুন্দর হয়েছে যে ভাষায় প্রকাশ করার মত না। আমি সবসময় ডাবল পার্ট এর বোরকা পড়তে ভয় পেতাম গরম লাগবে তাই। কিন্তু আপু আমার ধারনা ভুল প্রমান করে দিল। ডাবল পার্ট হলেও বোরকা টা একটুও গরম লাগে না।
আর বোরকাটাও এত সুন্দর এত সুন্দর হয়েছে ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। আমি তো আপুর ব্যবহার , সততা , কথা এবং প্রোডাক্ট এর উপড় পুরাই ফিদা হয়েগেছি।
Razib Ahmed স্যার প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং শ্রদ্ধা জানাই। আমাদের কে এত সুন্দর একটা পরিবারের সদস্য করার জন্য।
হাতটা কিন্তু আপুর হাত। আমার হাত ভাবিয়া ভুল করিবেন না
সারাদিন গ্রুপে ঢুঁ মেরেছি,কমেন্ট করেছি পোস্ট করা হয়নি।আজ বেরালাম পদ্মায় ট্রলারে।মিনি কক্সবাজার, মিনি পতেঙ্গা সব জায়গায় ঘুরলাম,মাঝখানে একবার ট্রলার থামিয়ে চিনি ছাড়া লাল চা খেলাম। Sirajum Munira আবায়াটা আজ পরলাম খুব আরামদায়ক কাপড়টা।আপুর আবায়া স্টোরির জন্য অনেক অনেক শুভকামনা আমার আবায়া মুনিরা আপুর,ব্যাগ সোহাগ শান্ত ভাইয়ার,ডাক্তার সাহেবের পাঞ্জাবী শাহানা আপুর জীবন জুড়েই কিন্তু এখন উই।
যার উদ্যোগ দেখে আমি উদ্যোগ নেয়ার জন্য অনুপ্রাণিত হই।মনে সাহস আসে এবং যার মাধমে উইয়ের খোঁজ পাই তার প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ কখনো ই হবে না। বলছি আমাদের আবায়া স্টোরির সত্তাধিকারী Sirajum Munira আপুর কথা।
আপুকে দু তিন মাস আগে আবায়ার দাম জিজ্ঞেস করেছিলাম। এবং তখন আসলে কিনি নি। তবে কেনার ইচ্ছে ছিল। তার পর অপেক্ষা করছিলাম কিভাবে একটা আবায়া আপুর উদ্যোগ থেকে নেয়া যায়। শেষ পর্যন্ত কোরবানি ঈদের শপিং এর লিস্টে আপুর আবায়া ও লিস্ট করলাম। কথায় আছে কাক চোখ বন্দ করে রেখে ভাবে সে কাউকে দেখেনা যখন তাহলে অন্য কেউ ও কাক কে দেখেনা। ঠিক সেই রকম অবস্থা আমার ও ছিল। আপুকে আমি বোরখার মাপ কাপড় সব বুঝিয়ে দিয়ে ৩/৪ দিন পর নক দিয়ে জানালাম আমার তো ডিজাইন এটা হতে বে না ওটা হবে।
মানে আমি ভেবেছি আমি যে কাটে বোরখা পড়ি সবাই বুঝি সে কাটে ই পরে। কিন্তু বোকার মতো আপু কে উল্লেখ করে না দিয়ে আপুকে বিপদে ফেলে দিলাম৷ আপুর অন্য কাস্টমার এর বোরখার ছবি দেখে আপুকে নক দিয়ে জানালাম আমার বোরখার কাট চেইঞ্জ হবে। খারাপ লেগেছিল কিন্তু আমি রুমাল কাট পরে অভ্যস্থ না আমি আম্ব্রেলা কাট পরে অভ্যস্থ। কিন্তু আমার ভুল বুঝাবুঝির জন্যে আপুর কস্ট টা বেশী হয়ে যায়। দুঃখিত আপু । তারপর আপুকে আবার খুব পছন্দের একটা ডিজাইন দিয়ে বানাতে দেই। আপুও বানাই আনেন। কিন্তু দর্জি ভুলে কোমড়ে ফিতা না দিয়ে গলায় ফিতা দিয়ে দেয়।
কিন্তু আমার কোমড়ের ফিতা টা ও জরুরি ছিল ওটা না বাধলে কেমন জানি লাগে। আপু আবারো নতুন করে ফিতা বানাই আনলো। এই ফিতা বানানো নিয়ে ও বহুত কাহিনি হইছে, আল্লাহ জানে আপু আমাকে মনে মনে বকা দিছে কিনা ।
এবার আপুর সততার কথা বলি। আমি যে কাপড় টা সিলেক্ট করেছি সে কাপড় টা এক টু ভারী।আমি প্রথমে নিচের দিকে কুচি দিয়ে সেলাই করতে বলেছিলাম। আপু নিজে আমাকে ফোন দিয়ে জানালেন যে এটা এক্টু ভারী কাপড় নিচে কুচি দিলে আরো ভারী লাগতে পারে, তখনও আমি আপুকে নিষেধ করলাম নিচে কুচি না দিতে। কারন আমি একা একা ট্র্যাভেল করি। আমার সমস্যা হয়ে যাবে তাহলে। এতে করে আপুর প্রায় ৩০০/- কম প্রাইজ আসে। আপু নিজে ই কমিয়ে দেন।
আপু চাইলে আমাকে না বলে বানাই দিতে পারতেন কিন্তু আপু আমাকে সঠিক কেয়ার টা ই দিয়েছেন। আমি মুগ্ধ আপুর এই সততায় এবং ধৈর্য্য দেখে। আমি আপুকে এতো কস্ট দিয়েছি এতো বিরক্ত করেছি তারপর ও আপু হাসিমুখে আমার সাথে কথা বলেছেন। সময় মতো পাঠিয়ে দিয়েছেন। ধন্যবাদ টা কম হয়ে যাবে আপুর জন্য।
ভালবাসা অবিরাম।
আমার ছবি তুলে দেয়ার কেউ নাই বাসায়। হাজবেন্ড সন্ধ্যার পর আসে বাসায় আর তখন ছবি ভাল আসে না। এভাবে করে করে আর ছবি তোলা হয় নি। আজকে চট্টগ্রাম আসার সময় বোরখা টা পরেছি এবং খুব কম্ফোর্ট ফিল হয়েছে। কাপড় টা সত্যি ই ভারী যদি নিচে কুচি দিতাম তাহলে আমার জন্য খুব কস্টের হতো সামলাতে। অনেক অনেক দোয়া আপনার জন্য৷ আমার প্রথম বিমান ভ্রমন আপনার দেয়া বোরখা পরে ই হলো আলহামদুলিল্লাহ।
অনেক অনেক দোয়া ও ভালবাসা আপনার জন্য আবায়া স্টোরির জন্য। আর আমি আরেকটা বোরখা নিবো সামনে ইনশাল্লাহ।
আপনার ছোয়া পেয়ে আমি মুগ্ধ এবং ছোট্ট গিফট ও চিরকুট টার জন্য ও ধন্যবাদ।
Fahima Afroj আপু হিজাব নিয়েছিলেন এতো দ্রুত হিজাব গুলো বুকড হয়েছিল যে আমি এখনো আবার আনার আগে পোস্ট করার সাহস পাইনা। আপু গতকাল রিভিউ দিয়েছিলেন৷ আর কাল সারা বিকেল জুমে অসাধারণ একটা মিটিং শেষ করার পরে ডক্টর দেখাতে যেয়ে বাসায় ফিরেছি রাত ১০ টায়। এর মাঝেই আপুর মেসেজ ও পোস্ট দেখে মন ভালো হয়ে গেল!
আপুর নামে ক্লিক করেই আরো ভালো লাগছে যে সব আনকমন ও নজর কাড়া সব কিছু নিয়ে আপুর কাজ! এগুলো দেখে কল্পনা করছি নিজের রুমে এমন সুন্দর সেট করে সব গোছালে কেমন হবে!তবে পিচ কালারের প্রতি অসম্ভব দুর্বলতা থাকার কারনে চোখে আটকে আছে চাদর টাও!
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এই অসাধারণ রিভিউ এর জন্য। আপনাদের ভালোবাসা ও গুনে সত্যি সব সময় মুগ্ধ। আলহামদুলিল্লাহ আমাদের আবায়া স্টোরির প্রতিটি ক্রেতাই অসাধারণ।
উইতে আছি বেশ ক’মাস ধরে। প্রতিদিন ই কিছু পোস্ট পড়ি। নানান রিভিউ দেখি। আজ নিজেই রিভিউ দিতে চলে এলাম। আমার অনলাইন থেকে প্রথম নিজের জন্য আবায়া নাওয়া। বহুদিন আগেই নক করে রেখেছিলাম মিষ্টি একজন আপুকে। আপুর ব্যবহারে আমি মুগ্ধ। এত্ত ভাল মানুষ আপু। ওহ কে সে? সে আমাদের মিষ্টি আপু Sirajum Munira। হ্যাঁ, আপুর কাছ থেকে আবায়া নিলাম। আর কি হলো জানেন? হাতে পেয়েই আগে খুলেই পরে নিলাম। আমি অনেক খুশি হয়েছি আর আপুর থেকে এত সাপোর্ট পেয়েছি, কি বলবো! আপু আপনি সত্যিই অনেক ভালো মনের একজন মানুষ। আপু একটা গিফট ও দিয়েছে হিজাব পিন।ধন্যবাদ আপু। আপনার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।